প্রেস বিজ্ঞপ্তি: “অ-প্রাতিষ্ঠানিক খাতের নারীশ্রমিকদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করা”

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০৫/০৬/২০২২

বরাবর

বার্তা সম্পাদক/প্রধান প্রতিবেদক/এসাইনমেন্ট অফিসার

মহোদয়

‘নারীশ্রমিক কন্ঠ’- এর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা!

‘নারীশ্রমিক কণ্ঠ’ নারীশ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ একটি প্লাটফর্ম। ‘কর্মজীবী নারী’ এর সচিবালয় হিসেবে কাজ করছে। ‘নারীশ্রমিক কণ্ঠ’ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের নারীশ্রমিকদের অবদানকে তুলে ধরা এবং এই খাতের নারীশ্রমিকের অধিকার-মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে “অ-প্রাতিষ্ঠানিক খাতের নারীশ্রমিকদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করা” শীর্ষক একটি লবি মিটিং-এর আয়োজন করেছে।

উক্ত লবি মিটিং আগামী ০৬ জুন, ২০২২ রোজ সোমবার, বেলা ১১:০০- দুপুর ১:০০ টা পর্যন্ত পার্লমেন্ট মেম্বারস ক্লাব সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। লবি মিটিং-এ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জনাব মুজিবুল হক, এমপি, সভাপতি, শ্রম ও কর্মসংস্থান সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। সভায় সভাপতিত্ব করবেন কর্মজীবী নারী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও নারীশ্রমিক কন্ঠে’র আহŸায়ক শিরীন আখতার, এমপি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত থাকবেন গবেষক, সরকারি কর্মকর্তা, শ্রমিক নেতৃবৃন্দ, উন্নয়ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, নারীশ্রমিক কণ্ঠে’র নেতৃবৃন্দ ও নারীশ্রমিক বোনেরা।

অনুষ্ঠান :
লবি মিটিং

বিষয় : “অ-প্রাতিষ্ঠানিক খাতের নারীশ্রমিকদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করা”

তারিখ ও সময় :
০৬ জুন ২০২২, সোমবার, বেলা ১১:০০ – দুপুর ০১:০০ টা পর্যন্ত।

অনুগ্রহপূর্বক উক্ত আয়োজনে আপনার বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক / দর্শক নন্দিত টেলিভিশন চ্যানেল / বার্তা সংস্থার পক্ষ থেকে একজন প্রতিবেদক ও একজন চিত্র সাংবাদিক / ক্যামেরা ক্রু পাঠানোর অনুরোধ করছি।

আপনাদের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ

হাছিনা আক্তার
সমন্বয়ক
কর্মজীবী নারী
যোগাযোগ: হাছিনা আক্তার (০১৭১২৪৭৯৫০১)

“অভিবাসী নারী শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় সমন্বিত পদক্ষেপ জরুরি”

“অভিবাসী নারী শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় সমন্বিত পদক্ষেপ জরুরি”

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৭/১২/২০২১ |PDF

নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় কর্মরত সংগঠনের সঙ্গে ‘নারী অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় জাতীয় পর্যায়ের মতবিনিময় সভা’

“অভিবাসী নারীশ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় সমন্বিত পদক্ষেপ জরুরি”

কর্মজীবী নারী এবং সবুজের অভিযান ফাউন্ডেশন এর যৌথ উদ্যোগে এবং এপিডব্লিউএলডি এর সহযোগীতায় আজ ২৭ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখ সোমবার সকাল ১১টায়, ঢাকাস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সেমিনার হলে নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় কর্মরত সংগঠনের সঙ্গে নারী অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় করণীয় বিষয়ক জাতীয় পর্যায়ের মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।

সবুজের অভিযান ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী পরিচালক মাহমুদা বেগমের সভাপতিত্বে এবং কর্মজীবী নারীর ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানার সঞ্চালনায় অভিবাসী নারীশ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় বর্তমান অবস্থা বিশ্লেষণ, সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধানের পথ শীর্ষক একটি মাল্টিমিডিয়া উপস্থাপনা সকলের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হয়। তিন জন নারী অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার কথা বলেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ফরিদা ইয়াসমিন, পরিচালক, বাংলাদেশী অভিবাসী মহিলা শ্রমিক এ্যাসোসিয়েশন (বোমসা); রীনা রায়, নির্বাহী কমিটির সদস্য, নারীপক্ষ এবং মমতাজ আরা বেগম, নির্বাহী পরিচালক, মুক্তি নারী ও শিশু উন্নয়ন সংস্থা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নারী ও নারী অধিকার বিষয়ক ১৫টি সংগঠন ও অভিবাসী শ্রমিক হিসেবে অভিজ্ঞতা প্রাপ্ত নারীশ্রমিকগণ।

মত বিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে মাহমুদা বেগম বলেন, একত্রিত হয়ে কাজ করার কোন বিকল্প নেই। আজকের আলোচনা এই জন্য যেন কোন নারীকে আর লাশ হয়ে ফিরে আসতে না হয়, যেন আর কোন নারী নিযাতিত না হয়, যেন আর কোন শিশুকে পাচার হতে না হয়। দালালরা জানে যে কারা দুর্বল, তাদেরকে ধরার চেষ্টা করে এবং সারা পৃথিবীতে তাদের নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে নারী ও নারী অধিকার নিয়ে কাজ করে যেসব সংগঠন তাদের একত্রিত হয়ে কাজ করা জরুরি হয়ে পড়েছে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, কোভিডের কারণে এক লক্ষ নারীশ্রমিক দেশে ফিরে এসেছেন। এ সময় তারা সবচেয়ে বেশি ‘ওয়েজ থেফট’ এর শিকার হয়েছে। আমাদের দেশের নারীদের টাকা ছাড়া বিদেশ যাওয়ার কথা থাকলেও ৫৮ শতাংশ নারী টাকা খরচ করে বিদেশে যাচ্ছেন। ৬৪ শতাংশ নারী অভিবাসী হওয়ার ক্ষেত্রে কাজের চুক্তিপত্র পান না। দেখা গেছে, দালালরা ২৫ শতাংশ নারীকে বয়সের ভুয়া সনদ দিয়ে বিদেশে পাঠাচ্ছে। সরকারের প্রচুর পৃষ্ঠপোষকতা আছে কিন্তু তথ্য না জানার কারণে নারীরা এই সেবা নিতে ব্যর্থ। অভিবাসী আইন ২০১৩ এর ২২ ধারা সংশোধন করে কর্মঘন্টা, বিশ্রাম, ছুটি- এই বিষয়গুলো চুক্তিপত্রের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। অভিবাসী আইন ২০১৩ এ মাত্র একটি কমার কারণে রিক্রুটিং এজেন্সিরা জবাবদিহিতার বাইরে থেকে যাচ্ছে। আইএলও ১৯০ অনুস্বাক্ষরিত না হওয়ায় সাধারণত নারীশ্রমিকদের সমঝোতা চুক্তিতে বিদেশ পাঠানো হচ্ছে, এতে তারা যেমন অধিকার বঞ্চিত হচ্ছে এবং অপমৃত্যুর ক্ষেত্রে তাদের ন্যায় বিচার দেয়া যাচ্ছে না। বহু দেশের সাথে আমাদের সিডও চুক্তি স্বাক্ষর করা আছে তাই আমরা এই চুক্তি ধরে সামনে এগোতে পারি। দালালদের আইনের অন্তর্ভুক্ত করা এবং দূতাবাসে যেসব আইন ও সেবা আছে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হোক বলে তিনি সুপারিশ করেন।

রীনা রায় বক্তব্যে বলেন, নারীশ্রমিকরা যেখানে কাজ করার কথা সেখানে কাজ পেল কি না, তার কর্মঘন্টা, ছুটি ইত্যাদি বিষয়ে কোন মনিটরিং নেই, এই মনিটরিং এর দায়িত্ব সরকারকেই নিতে হবে। যারা বিদেশে যেতে চায় তাদের কমিউিনিটি পর্যায়ে গ্রুপ করে প্রি ডিসিশন, দক্ষতা নিয়ে আলোচনাসহ বিভিন্ন তথ্য সরবারহ করার কাজ নারী ও নারী অধিকার সংগঠনগুলো করতে পারে। গন্তব্য দেশে বাংলাদেশের অভিবাসী আইন ২০১৩ কার্যকর নয়। আবার গন্তব্য দেশের শ্রম আইন অভিবাসীদের জন্য প্রযোজ্য নয়। আমাদের সুপারিশ হলো গন্তব্য দেশে অভিবাসী ও সাধারণ মানুষের জন্য একই শ্রম আইন যেন প্রনয়ণ করা হয়।

মমতাজ আরা তার বক্তব্যে বলেন, র‌্যামিটেন্স আমাদের প্রধান আয়ের উৎস। অথচ এই খাতে যারা কাজ করে তাদের জীবনের কোন নিরাপত্তা নেই। তাদেরকে পর্যাপ্ত খাবার না দেয়া হয় না, ২৪ ঘন্টা কাজ করানো, পরিবারের সকলে মিলে রেইপ করা, এইসব নির্যাতন তাদের উপর চলে। আমি সুপারিশ করবো স্বরাস্ট্রমন্ত্রলায়, পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, পুলিশ সকলকে একসাথে অভিবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে ওরিয়েন্টেশন এর ব্যবস্থা করা উচিত এবং পাঠ্যপুস্তকে র‌্যামিটেন্স এবং অভিবাসনকে বিষয়বস্তু হিসেবে অন্তুর্ভুক্ত করা হোক।

মত বিনিময় সভায় উপস্থাপিত মূল প্রবন্ধে বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সুপারিশগুলো হলো:

  • অভিবাসন প্রত্যাশী নারীদের জন্য গন্তব্য দেশ অনুযায়ী যুগোপযোগী তিনমাসব্যাপী আবাসিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা।
  • নারীর অভিবাসন নিরাপদ করতে বিদেশ যাবার তার সাথে যোগাযোগের ব্যবস্থা রাখা। অভিবাসী নারীর সাথে যেন অবশ্যই ফোন থাকে এবং সরকারিভাবে তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হয়।
  • চড়া সুদে ঋণ গ্রহণ ঠেকাতে নারীরা যেন ভিসা অনুমোদনের পর পরই সরকারি ঋণ সুবিধা পায়।
  • নারীর অভিবাসন নিরাপদ করতে ও বৈধ অভিবাসনের জন্য ওয়ার্ড পর্যায়ে অভিবাসন সেল গঠন করা। স্থানীয় সরকার পর্যায়ে পাসপোর্ট অফিস থাকা।
  • দালালের প্রভাব কমাতে থানা পর্যায়ে এজেন্সির শাখা থাকা
  • একেকটি সেবা পেতে একেক যায়গায় যাবার অসুবিধা দূর করতে সরকারিভাবে একটি সমন্বিত সংস্থা থাকা, যেখানে এক সাথে সব সুবিধা পাওয়া যাবে।
  • বিদেশে অভিবাসীদের নিয়ে সরকারিভাবে মত বিনিময় সভা করা।
  • শ্রম শোষণ বন্ধে বিদেশে নির্দিষ্ট কর্মঘন্টা ও ছুটির ব্যবস্থা করা।
  • নির্যাতন বন্ধে গন্তব্য দেশের সাথে সমন্বয় করে উদ্যোগ গ্রহণ করা।
  • দেশে ফেরার পর অভিবাসী নারীর জন্য মনো-সামাজিক কাউন্সিলিং, উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ ও সহজ শর্তে ঋণের ব্যবস্থা করা, যাতে তারা অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হতে পারে।
  • সামাজিক বিচ্ছিন্নতা রোধে বিদেশ ফেরত অভিবাসী নারীদের কমিউনিটি তৈরি করা
  • অভিবাসী নারীকে সমাজে স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখার জন্য কমিউনিটি পর্যায়ে সচেতনা বৃদ্ধি করা।

    বার্তা প্রেরক,
    ইসরাত জাহান পপি,
    প্রোগ্রাম অফিসার,
    কর্মজীবী নারী
    যোগাযোগ: ০১৭৮০৩৭৪৪১২

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: “নারী অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় করণীয় বিষয়ক জাতীয় পর্যায়ের মতবিনিময় সভা

আমরা জানি, অনেক বাঙালী নারী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন পেশায় বহুদিন ধরে কাজ করে আসছেন। বাংলাদেশ সরকার ও অভিবাসি সরকার নারীরা যাতে নিরাপদে কাজ করতে পারে এবং কাজ শেষে নিরাপদে দেশে ফিরতে পারে সে জন্য ̈ ইতোমমধ্যে ̈ অনেক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। PDF

Press Release: National Consultation on Women Migrant Workers’ Rights and Dignity

Press Release: National Consultation on Women Migrant Workers’ Rights and Dignity

Dear Concern, 
Greetings! 
A consultation program on “National Consultation on Women Migrant Workers’ Rights and Dignity” has been held by the collaboration of three organizations of Karmojibi Nari, Shobujer Ovijan Foundation and WARBE Development Foundation with the support of the Asia Pacific Forum on Women and Development (APWLD) from 11:00 am to 2:00 pm on 13th December 2021 at CICC (1st floor) CIRDAP, 17 Topkhana Road, Dhaka 1000.
Here is the attached press release of the program and three photographs of the program.
We are requesting you to consider this program for your media.
Regards,
Israt Jahan Poppy
Program Officer
Karmojibi Nari
Cell: 01780374412 |Press Release: PDF
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: গবেষণা বিষয়ক অনলাইন মতবিনিময় সভা

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: গবেষণা বিষয়ক অনলাইন মতবিনিময় সভা

অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের নারীশ্রমিকদের অবদানকে তুলে ধরতে এবং তাদের অধিকার-মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষে’ বিউটি পার্লার ও নন-ক্লিনিক্যাল স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের উপর পরিচালিত গবেষণার ওপর মতবিনিময় সভা অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মীদের কর্মসংস্থান সম্পর্কিত অধিকার আইন দ্বারা নিশ্চিত করতে হবে

নারী শ্রমিক কন্ঠ আজ ১১ নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩.০০ ঘটিকায় অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নারী শ্রমিকদের অবদানকে তুলে ধরা এবং এই খাতের নারী শ্রমিকদের অধিকার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিউটি পার্লার ও হাসপাতালের কর্মীদের ওপর কড়া গবেষণা এর ওপর অনলাইন মত বিনিময় সভার (Study Sharing Consultation) আয়োজন করে

KN_Care Economy Workers_Presentation | Post press release _Karmojibi Nari

 

Workers’ Rights in Bangladesh’s Informal Care Economy: Addressing Decent Work Deficits of Personal Care and Non-Clinical Health Care Workers

মহোদয়
‘নারীশ্রমিক কন্ঠ’- এর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা!

‘নারীশ্রমিক কণ্ঠ’ নারীশ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ একটি প্লাটফর্ম। ‘কর্মজীবী নারী’ এর সচিবালয় হিসেবে কাজ করছে। ‘নারীশ্রমিক
কণ্ঠ’ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের নারীশ্রমিকদের অবদানকে তুলে ধরা এবং এই খাতের নারীশ্রমিকের অধিকার-মর্যাদা প্রতিষ্ঠার
লক্ষ্যে বিউটি পার্লার ও হাসপাতালের কর্মীদের উপর ‘’Workers’ Rights in Bangladesh’s Informal
Care Economy: Addressing Decent Work Deficits of Personal Care and NonClinical Health Care Workers”
শীর্ষক একটি গবেষণা কাজ সম্পন্ন করেছে।

উক্ত গবেষণার গবেষণা প্রতিবেদনের উপর আগামী ১১ নভেম্বর, ২০২১ রোজ বৃহস্পতিবার, বিকাল ৩:০০-৫:০০ টা পর্যন্ত
একটি অনলাইন মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করবেন কর্মজীবী নারী’র প্রতিষ্ঠাতা
সভাপতি ও নারীশ্রমিক কন্ঠে’র আহ্বায়ক শিরীন আখতার, এমপি। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত থাকবেন গবেষক, শ্রমিক
নেতৃবৃন্দ, উন্নয়ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, নারীশ্রমিক কণ্ঠে’র নেতৃবৃন্দ ও নারীশ্রমিক বোনেরা।

Click For Details: Press invitation _Karmojibi Nari

Pin It on Pinterest