22.8pc female RMG workers sexually harassed in workplace: study ( NEW AGE Bangladesh )

Staff correspondent | Published: 01:11, May 08,2019

At least 22.8 per cent female workers in different garment factories in Bangladesh were sexually harassed in their workplaces, said a study.
Manusher Jonno Foundation uncovered the study on Tuesday at the National Press Club in Dhaka.

MJF conducted the survey in 22 factories in Dhaka and Chattogram in between March and May 2018.
MJF in cooperation with Karmajibi Nari and Sweden Sverige organised the study finding dissemination on sexual harassment against female garment workers at workplace.

The study showed that sexual abuse in workplaces continued as authorities did not take any action to stop it and accused hardly face trial.Garment workers and trade union leaders said that many victims did not complain to the authorities fearing termination following the incident.

Trade union leader Khairul Mamun Mintu said that only functional trade union could stop sexual harassment and ensure workers’ rights.
Speaking as chief guest member of the parliament Shirin Akhter said that parliament members discussed about sexual harassment after Nusrat killing but they did not take any decision to control it.

She also said that a strong woman movement was needed to stop all types of sexual harassment.
MJF executive director Shaheen Anam said that trade unions could reduce sexual harassment in workplaces.
She urged the government to enact an anti-harassment law following High Court’s order.

Karmajibi Nari president Pratima Paul said that harassment hampered production so the factory owner should take care of the issue for their own interest.
Centre for Policy Dialogue research director Khondaker Golam Moazzem, Fair Wear Foundation Bangladesh representative Bablur Rahman and second secretary of SIDA Ylva Sahlstrand spoke, among others.
One of the researchers Marshia Ahmed Talukder said that out of 22 factories they found anti-harassment committee in only three factories. But none of the factories formed the committees of their own initiative.

Link: NEW AGE Bangladesh | PDF

SEXUAL HARASSMENT AT RMG FACTORIES Existing mechanism non-functional: study (The Daily Star)

SEXUAL HARASSMENT AT RMG FACTORIES Existing mechanism non-functional: study (The Daily Star)

12:00 AM, May 08, 2019 / LAST MODIFIED: 01:31 AM, May 08, 2019

The existing mechanism of complaint boxes to report sexual harassment at readymade garment factories is essentially non-functional, a study has found.

Nine out of 10 factory management personnel interviewed as part of the study mentioned they never received any complaint of sexual harassment during their service periods spanning nine to 39 years.

Manusher Jonno Foundation (MJF) and Karmojibi Nari, two organisations who conducted the survey, revealed the findings in a programme at Jatiya Press Club yesterday. Swedish International Development Cooperation Agency (SIDA) supported the study.

The study, conducted based on interviews of 511 workers — 385 women and 126 men, of 22 factories in Dhaka and Chattogram, further said, “There is always a sense of fear of losing jobs if they drop any complaint… More importantly, nobody knows whether any compliant has been solved through this mechanism.”

Incidents of sexual harassment has not stopped at RMG factories as a result of absence of anti-sexual harassment committee and other good industry practices, the study said, recommending immediate implementation of the High Court directive to form anti-sexual harassment cells at all workplaces.

“Incidents of sexual harassment in factories will increase if this issue remains unaddressed,” the study said.

There is also a lack of acknowledgement by management of the RMG factories and owners’ associations that sexual harassment occurs, the study also said.

“It [sexual harassment] affects her [worker’s] mental state and overall health condition, which influence their income as well as living. On the other hand, it shows that the organisations experience losses, especially in productivity and fall in the standard of products,” the study said.

Speaking as chief guest, parliamentarian Shirin Akhter said, “There are regulations, but us women are afraid to open our mouths about harassment. We have to be aware of this and we have to encourage women to come forward.”

Kamrun Nahar, general secretary of Garment Workers Federation, attributed the lack of reports of sexual harassment to the workload, saying women workers often do not have the time to even dwell on an incident. “The harassment will continue until the inhuman workload is reduced.”

Referring to a study, Ylva Sahlstrand, second secretary of SIDA, said, “This is a global problem. We are facing the same problem in Sweden. Some 80 percent women (in Sweden) said they face sexual harassment at workplace.”

In parallel to legal framework, she also stressed to creating a sense of “valuing one another” and teaching children about sexual harassment.

In her introductory speech, MJF Executive Director Shaheen Anam said, “Things have changed [positively] over the years due to gender policy and activities of different NGOs. But due to the lack of monitoring, it is not being effective [at the desired level].”

Presided over by Karmojibi Nari President Pratima Paul Majumder, other speakers at the programme included Khondaker Golam Moazzem, research director of Center for Policy Dialogue; and Nazneen Ahmed, senior research fellow of Bangladesh Institute of Development Studies.

LinK: The Daily Star I Pdf

দেশে চলমান নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে ‘কর্মজীবী নারী’

দেশে চলমান নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে ‘কর্মজীবী নারী’

স্টাফ রিপোর্টারঃ

দেশে নারী শিশু নির্যাতনের একের পর এক ঘটনায় জাতি আজ উদ্বিগ্ন চলমান নারী শিশু নির্যাতনের ঘটনায় দেশব্যাপী বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির মাধ্যমে প্রতিবাদ জানাচ্ছে যেন আর কোন নারী শিশুকে নির্যাতনের শিকার হতে না হয় কর্মজীবী নারী আজ সেপ্টেম্বর ২০১৯ মঙ্গলবার, বিকাল সারে তিনটায় মিরপুর সনি সিনেমা হলের সামনে নারী শিশু নির্যাতনের চলমান ঘটনার প্রতিবাদে এক মাবনবন্ধন এর আয়োজন করে

 

মানববন্ধনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, নারীর উপর সহিংসতা নতুন কোন বিষয় নয়। শিশু থেকে বৃদ্ধ সকল বয়সের নারী যৌন সহিংসতা ও ধর্ষণের শিকার হচ্ছে; ছেলে শিশুরা ও বলাৎকার থেকে রেহাই পাচ্ছে না। ঘরে, বাইরে, রাস্তাঘাটে, যানবাহনে, কর্মক্ষেত্রে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিনিয়ত ধর্ষণ, দলবদ্ধ ধর্ষণ, ধর্ষণের পর হত্যা, ধর্ষণ চেষ্টা বা যৌন হয়রানি, উত্যক্তকরণ, এসিড আক্রমণ সহ নানাবিধ সহিংসতার শিকার হচ্ছে নারী ও শিশু। দেশের প্রতিটি নারী ও শিশু সহিংসতার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এর মূল কারণ নারীকে মানুষ হিসাবে গণ্য না করার দৃষ্টিভঙ্গী ও আচরণ। আদিকাল থেকে সমাজের চিন্তা-চেতনা নারীকে অধস্তন অবস্থানে রাখে। নারী বিদ্বেষী দৃষ্টিভঙ্গী ও সংস্কৃতি এক দিকে নারীর উপর সহিংসতা করার প্রবণতা তৈরি ও লালন করে এবং প্রয়োগ করে,অন্যদিকে নির্যাতনের শিকার নারীকেই দোষারোপ করে। সহিংসতাকারী বিনা বিচারে পার পেয়ে যায় বা বিচারের আওতায়ই আসে না।
নারীর উপর নির্যাতন এবং সহিংসতার মাত্রা, ধরন ও নিষ্ঠুরতা বেড়েছে বহুগুণ। নারী বিদ্বেষী মানসিকতা, আচরণ ও সংস্কৃতি পরিহার করতে হবে।

এ আচরণ যেই করুক, যেখান থেকেই আসুক, এর বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। নারীর উপর সংঘটিত প্রতিটি অপরাধের সুষ্ঠু বিচার করতে হবে। ঘটনার তদন্তের সাথে সম্পৃক্ত পুলিশ, ডাক্তার ও সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এর জন্য প্রশাসন এবং বিচার ব্যবস্থাকে জনগণের আস্থা ও

আশ্রয়স্থলে উন্নীত করতে হবে; সকল অনিয়ম, দুর্নীতি, দুঃশাসন ও অপ-রাজনীতির বেড়াজাল ভেঙে ফেলতে হবে।
আমাদের আহ্বান:  নারী ও শিশুর উপর সকল সহিংসতার বিরুদ্ধে জোরালো অবস্থান নির্মাণ করি, দেশে আইনের শাসন এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী ও ঐক্যবদ্ধ হই,  সহিংসতার শিকার নারী ও শিশুকে সকল সেবা পেতে সাহায্য করি, সহিংসতার ঘটনা লুকিয়ে না রেখে অভিযোগ দাখিল করতে সাহায্য করি , নারীর উপর যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণ নারীর জন্য লজ্জা না বরং নির্যাতনকারীর লজ্জা, তাই যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের শিকার নারীকে দোষারোপ করার চর্চা বন্ধ করি, ভোগ্য বস্তু নয় নারীকে মানুষ ভাবি। ,

জাতীয় সংসদের কাছে দাবি: কার্য তালিকায় নারীর উপর যৌন সহিংসতা ও ধর্ষণ সংক্রান্ত আইনের প্রয়োগ ও প্রতিবন্ধকতা বিষয় অন্তর্ভুক্ত করুন, নারীর উপর যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণসহ সকল সহিংসতা প্রতিরোধ ও প্রতিকার করতে যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন এবং সংস্কার করুন, সহিংসতার শিকার নারীর শারীরিক,মানসিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষতিপূরণের বিধান রেখে আইন প্রণয়ন ও সংস্কার করুন।

বিচার বিভাগের কাছে আবেদন:
আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার নিশ্চিত করুন
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিচার কাজ সম্পন্ন করুন।
সরকারের কাছে দাবি:
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কর্মস্থল এবং প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন ও সক্রিয় করুন, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করুন
থানা, হাসপাতাল ও আদালতকে নারী বান্ধব করার সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করুন,
পাঠ্যসূচীতে নারীর প্রতি নেতিবাচক ও বৈষম্যমূলক বিষয় পরিহার করুন, ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরুন,
সরকারী দলিল সমূহ এবং প্রচার মাধ্যমে নারীকে নিয়ে অবমাননাকর শব্দ-বাক্য ব্যবহার বন্ধ করুন,
জাতীয় পর্যায়ে কমিটি গঠন করে নারীর উপর সহিংসতা, যৌননির্যাতন ও ধর্ষণ সংক্রান্ত সকল আইন বাস্তবায়নের অগ্রগতি ও প্রতিবন্ধকতা নিয়মিত পরিবীক্ষণ এবং যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা দিন।
আসুন আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই
নারীর উপর যেকোন ধরনের নির্যাতন ও সহিংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হবো এবং রুখে দাঁড়াব; কোন অবস্থায়ই আমরা সঙ্কুচিত হব না, ভীত হব না, পিছপা হব না। আর একজন নারীকেও ধর্ষণের শিকারহতে দেব না, একজন পুরুষকে ও ধর্ষক হতে দেব না।

Link: bdsangbadmela PDF

Pin It on Pinterest