Aug 24, 2019 | Newspaper Clip
মুক্তখবর : আগস্ট ২৪, ২০১৯
মোঃ আরিফুল ইসলাম:
আজ ২৪ আগস্ট ২০১৯, গৃহকর্মী ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর। ইয়াসমিনের স্মরণে এবং নারী ও শিশু নির্যাতনের ভয়াবহতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ‘কর্মজীবী নারী’ গতকাল ২৩ আগস্ট ২০১৯ শুক্রবার রাজধানীর শাহবাগস্থ জাতীয় জাদুঘরের সামনে নারীশ্রমিক জমায়েতের আয়োজন করে। ‘ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর: ধর্ষণ-নিপীড়ন-সহিংসতা প্রতিরোধে সর্বত্র সম্মিলিত আন্দোলন গড়ে তুলি’-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নারীশ্রমিক জমায়েতে ‘কর্মজীবী নারী’ নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। সমাবেশে কর্মজীবী নারী’র নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া রফিক এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কর্মজীবী নারী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আক্তার এমপি। সমাবেশে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জাতীয় গার্হস্থ্য নারীশ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মুর্শিদা আক্তার, প্রগতিশীল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন এর সভাপতি শিরীন সিকদার, গার্মেন্টস নেত্রী শেখ শাহনাজ প্রমুখ। কর্মজীবী নারী’র সমন্বয়ক রাজীব আহমেদ এর সঞ্চালনায় কর্মসূচিটি পরিচালিত হয়।
প্রধান অতিথির ব্ক্তব্যে শিরীন আখতার এমপি বলেন, ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর পরও একই ঘটনা এখনও চলছে। আজকে দুই থেকে সাত বছরের শিশু ধর্ষিত হচ্ছে। এরা কেমন পুরুষ! এদের বিরুদ্ধে গণজাগরণ গড়ে তুলতে হবে। সেই সাথে নির্যাতনের ঘটনার দ্রুত বিচার নিষ্পত্তির জন্য নতুন আইন করতে হবে। আইনজীবীদের প্রতি আহ্বান আপনারা কোন অপরাধীর পক্ষে দাঁড়াবেন না। সেইসাথে এমন একটা আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে যেন শিশুরা একা স্কুলে যেতে পারে, খেলতে পারে, একা নারীরা চলাফেরা করতে পারে। তিনি নারীসমাজের প্রতি রাজধানী থেকে গ্রাম পর্যন্ত সংগঠিত আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
এছাড়া অন্যান্য বক্তারা বলেন, ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর হলো কিন্তু নারী নির্যাতন বন্ধ তো হয়নি ছোট থেকে বড় সকল বয়সের মেয়ে শিশুরাই ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। ঘৃণ্য অপরাধীরা অপরাধ ধামাচাপা দেয়ার জন্য ধর্ষণের পর হত্যাও করছে। নারী-পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা, খেটে-খাওয়া মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার যেই স্বপ্ন নিয়ে এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল সেখানে আমরা বার বার হোঁচট খাচ্ছি। একের পর এক নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা আমাদের উদ্বিগ্ন করে তুলছে ! ঘুরে-ফিরে একই প্রশ্ন বার বার নির্যাতন ও সহিংসতা কেন কমছে না, কোথায় আমাদের গলদ ? বর্তমান সময়ের রিফাত হত্যার ঘটনায় তার স্ত্রী মিন্নিকে নানাভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে কেন ? নারী বলেই কি মিন্নির প্রতি অমানবিকতা? ইয়াসমিনের হত্যাকারীদের ফাঁসি আমাদের জন্য একটি দৃষ্টান্ত। বক্তারা সমাবেশ থেকে প্রতিটি নির্যাতনের বিচার দাবি করেন এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। সেই সাথে প্রশাসনকে নারী নির্যাতন বন্ধে এগিয়ে আসা এবং দায়িত্ব পালনে কঠোর হওয়ার আহ্বান জানান।
Link: Mukta Khabar | PDF
Jul 22, 2019 | Newspaper Clip
Staff Correspondent | Published: 02:22, Jul 21,2019
Gender Platform holds a news conference at National Press Club in Dhaka on Saturday over sexual harassment at workplace. — New Age photoGender Platform, a coalition of six non-government and labour organisations, at a press conference on Saturday demanded enactment of a law against sexual harassment at workplaces and educational institutions.
The platform members — Bangladesh National Women Lawyers’ Association, Bangladesh Institute of Labour Studies, Bangladesh Labour Foundation, Awaj Foundation, Karmajibi Nari, and IndustriAll Bangladesh Council jointly organised the press conference at the National Press Club in Dhaka, said a press release.
Ainun Nahar, coordinator of the platform, in her written statement said that sexual harassment at workplaces and educational institutions has increased recently at an alarming rate.
She said that until forming separate law, the 2009 directives of the High Court against sexual harassment should be followed where formation of anti-harassment committee was mandatory.
She also urged the government to ratify ILO Convention 190 titled ‘Elimination of violence and harassment in the world of work,’ soon.
Women rights activists Fawzia Karim Firoze, ZM Kamrul Anam, Nazma Akter and Nazma Yesmin, among others, were present.
Link: NEW AGE Bangladesh | PDF
Jul 22, 2019 | Newspaper Clip
12:00 AM, July 21, 2019 / LAST MODIFIED: 01:47 AM, July 21, 2019 | Staff Correspondent
Speakers at a press conference yesterday urged the government to formulate a law to prevent sexual harassment at workplace, as per the 2009 directives of the High Court.
They also demanded implementation of a High Court directive to form committees at every workplace to prevent incidents of such harassment.
Gender Platform — a coalition of six human rights and labour organisations — held the programme at Jatiya Press Club. Ainun Nahar, coordinator of the platform, read out a written statement.In the statement, she spoke of the context of directives given by the High Court in 2009.
“It is regrettable that no law has been passed yet, while no institution has taken initiative to implement those directives,” Nahar said.
On May 14, 2009, the HC issued a set of guidelines defining sexual misdemeanor, to prevent any kind of physical, mental or sexual harassment of women, girls and children at their workplaces, educational institutions and other public places including roads across the country, in response to a writ petition.
The HC directed the government to formulate a law on the basis of the guidelines, and ruled that the guidelines will be treated as a law until the law is implemented.
The HC directed the authorities concerned to form a five-member harassment complaint committee headed by a woman at every workplace and institution, to investigate allegations of harassment against women.Majority of the committee members must be women, it ruled.
Referring to recent media reports, Nahar said, “The number of sexual harassment incidents at workplaces and in educational institutions has increased.”
She placed a three-point demand to prevent sexual harassment — adoption of law, formation of committee at every workplace, and ratification of the convention 190 of ILO.
ILO’s convention 190 is a commitment regarding “elimination of violence and harassment in the world of work”.
Advocate Fawzia Karim Feroze, executive director of Bangladesh Women Lawyers Association; ZM Kamrul Anam, secretary general of Bangladesh Labour Foundation; Nazma Akter, executive director of Awaz Foundation; Sanzida Sultana, director of Kormojibi Nari; and Nazma Yeasmin, director of Bangladesh Institute of Labor Studies, were also present at the programme.
LinK: The Daily Star I Pdf
Jul 22, 2019 | Newspaper Clip
নিজস্ব প্রতিবেদক ২১ জুলাই ২০১৯, ০০:০০
কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন ও বাস্তাবায়নসহ সরকারের কাছে তিন দফা সুনির্দিষ্ট দাবি জানিয়েছে জেন্ডার প্ল্যাটফর্ম। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের আকরাম খাঁ হলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। জেন্ডার প্ল্যাটফর্মের অন্য দাবিগুলো হলোÑ আইন প্রণয়নের পূর্ব পর্যন্ত হাইকোর্টের নীতিমালা অনুযায়ী কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে। এ ছাড়া সরকার কর্তৃক আইএলও কনভেনশন ১৯০ অনুসমর্থন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তৃতা দেন : জেন্ডার প্ল্যাটফর্মের কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক আইনুন নাহার। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট ফৌজিয়া করিম, বাংলাদেশ লেবার ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি জেনারেল জেড এম কামরুল আনাম, আওয়াজ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নাজমা আকতার, কর্মজীবী নারীর পরিচালক সানজিদা সুলতানা, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ এবং ইন্ডাস্ট্রি অল বাংলাদেশ কাউন্সিলের পরিচালক নাজমা ইয়াসমীন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বর্তমান সময়ে কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানির মাত্রা, এর সংখ্যা ও বীভৎসতা দিনে দিনে বেড়েছে, যা এখন এক ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। ২০০৯ সালের ১৪ মে হাইকোর্ট কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ১১টি সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেন। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, বাংলাদেশ শ্রম আইন থাকা সত্ত্বেও কেন কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে পৃথক আইন প্রয়োজন সে বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্ট তার রায়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন। রায়ে নির্দিষ্ট করে বলা হয়েছে কোর্টের এই আদেশ ও নির্দেশনাগুলো পার্লামেন্ট কর্তৃক এ সংক্রান্ত পর্যাপ্ত ও কার্যকর আইন প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত অনুসৃত ও পরিপালিত হবে। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়ারানি প্রতিরোধে কোনো আইন পাশ হয়নি। এমনকি হাইকোর্ট যে ১১টি নির্দেশনা দিয়েছিল সেগুলোও কোনো প্রতিষ্ঠানে বাস্তাবায়ন করা হয়নি।
এ সময় কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি নিয়ে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপ তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নুসরাত হত্যাকাণ্ডের পর গত ২৮ এপ্রিল জেন্ডার প্ল্যাটফর্ম কর্তৃক হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী কতকগুলো কর্মক্ষেত্রে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি হয়েছে তা জানতে চেয়ে হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করা হয়, যা এখনো শুনানির পর্যায়ে আছে।
আমাদের দৃঢ় বিশ^াস, দ্রুত সময়ের মধ্যে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন ২০১৯ পাশ ও আইএলও কনভেনশন ১৯০ অনুস্বাক্ষর এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ভয়াবহতার চিত্র পাল্টাতে ও সর্ব ক্ষেত্রে যৌন হয়রানি বন্ধে অত্যন্ত কার্যকর হবে।
Link: Daily Nayadiganta | PDF
Jul 22, 2019 | Newspaper Clip
কর্মক্ষেত্রে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ, সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ও আইএলও কনভেনশন ১০৯ অনুসমর্থনের লক্ষ্যে জেন্ডার প্ল্যাটফর্মের সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা। জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা, ২০ জুলাই। ছবি: দীপু মালাকার
(more…)
May 8, 2019 | Newspaper Clip
Prothom Alo English Desk | Update: 18:53, May 07, 2019
An estimated 22.4 per cent female readymade garment (RMG) workers face sexual harassment at factories, a study by Manusher Jonno Foundation (MJF) finds, reports UNB.
MJF executive director Shaheen Anam said the study was conducted at 22 factories in Dhaka and Chattogram between March and May last year.
Speaking as the chief guest at the event held at the National Press Club, Shirin Akther, MP said girls are victims of sexual harassment at education institutions, too. She urged the authorities concerned to be more conscious in this regard.
President of Karmajibi Nari Pratima Paul Majumder said awareness is the most important tool to curb sexual violence at education institutions and the workplace.
“The rate of sexual harassment will go down when there’ll be a good relationship between the workers and factory owners,” she said.
The study identified a culture of impunity, inaction and nonchalant attitude of authorities towards sexual harassment as some of the key reasons for this workplace menace.
The majority of male and female respondents said women fall victims to sexual harassment as they are weak and do not protest.
But 21 per cent male and seven percent female respondents were of the opinion that women become victims to sexual harassment because of their dresses. Ylva Sahlstrand, second secretary of Swedish International Development Cooperation Agency, said the female workers need to be conscious at workplaces. “Education can create the awareness,” she said. “Anti-sexual committees must support female workers. Factories owners, management and trade unions should come forward in this regard. Besides, social dialogue is also needed here,” Sahlstrand added.
Link: Prothom Alo | PDF