Invitation From Theater Art Unit

Invitation From Theater Art Unit

প্রিয় সুধী

নাট্যকার নির্দেশক এস এম সোলায়মানের ১৮ তম প্রয়াণ ও ৬৬তম জন্মদিবস উপলক্ষে থিয়েটার আর্ট ইউনিট আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর, নীলিমা ইব্রাহিম, মহিলা সমিতি মিলনায়তনে এবং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে এস এম সোলায়মান প্রণোদনা প্রদান ও স্মারকবক্তৃতা এবং এস এম সোলায়মান এর রচনা ও নির্দেশনায় নাটক “কোর্ট মার্শাল” শো ২০১৯ আয়োজন করা হয়েছে।

প্রণোদনা স্মারক গ্রহন করবেন প্রতিভাবান ও সৃজনশীল তরুন নাট্যপ্রাণ জুলফিকার চঞ্চল। স্মারক বক্তৃতা করবেন ড. দেবজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কবি কামাল চৌধুরী।

উক্ত অনুষ্ঠানে আপনাদের একজন রির্পোটার ও ক্যামেরা ম্যানকে পাঠানো ও একটা নিউজ করার জন্য অনুরোধ করছি।

Info Image Link

ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর

ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ২৩/০৮/২০১৯

ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর
আসুন ধর্ষণ-নিপীড়ন-সহিংসতা প্রতিরোধে সর্বত্র সম্মিলিত আন্দোলন গড়ে তুলি – শিরীন আখতার এমপি

২৪ আগস্ট ২০১৯ গৃহশ্রমিক ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর। ইয়াসমিনকে স্মরণ করে এবং নারী ও শিশু নির্যাতনের ভয়াবহতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ‘কর্মজীবী নারী’ ২৩ আগস্ট ২০১৯ শুক্রবার শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে নারীশ্রমিক জমায়েতের আয়োজন করে। ‘ইয়াসমিন হত্যার ২৪ বছর: ধর্ষণ-নিপীড়ন-সহিংসতা প্রতিরোধে সর্বত্র সম্মিলিত আন্দোলন গড়ে তুলি’-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নারীশ্রমিক জমায়েতে ‘কর্মজীবী নারী’ নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। সমাবেশে কর্মজীবী নারী’র নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া রফিক এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কর্মজীবী নারী’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শিরীন আখতার এমপি। সমাবেশে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন: জাতীয় গার্হস্থ্য নারীশ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মুর্শিদা আখতার, প্রগতিশীল গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন এর সভাপতি শিরীন সিকদার, গার্মেন্টস নেত্রী শেখ শাহনাজ প্রমুখ। সমাবেশ পরিচালনা করেন কর্মজীবী নারী’র সমন্বয়ক রাজীব আহমেদ। (more…)

সিডও সনদ বাস্তবায়নে পোশাক শিল্প কারখানায় নারীর জন্য নিরাপদ ও নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ বিষয়ে গবেষণা হতে প্রাপ্ত ফলাফলসমূহ শ্রমিকদের অবহিত করার লক্ষ্যে নারীশ্রমিক জমায়েত

সিডও সনদ বাস্তবায়নে পোশাক শিল্প কারখানায় নারীর জন্য নিরাপদ ও নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ বিষয়ে গবেষণা হতে প্রাপ্ত ফলাফলসমূহ শ্রমিকদের অবহিত করার লক্ষ্যে নারীশ্রমিক জমায়েত

“আগামী জুন মাসের বাজেটে নারীর ঘরের কাজের স্বীকৃতি এবং জিডিপিতেও তার মূল্য অন্তর্ভুক্ত করা হোক”

-শিরিন আখতার এমপি.

আজ ১৭ মে ২০১৯ কর্মজীবী নারীর উদ্যোগে ‘সিডও সনদ বাস্তবায়নে পোশাক শিল্প কারখানায় নারীর জন্য নিরাপদ ও নারীবান্ধব কর্মপরিবেশ বিষয়ে গবেষণা হতে প্রাপ্ত ফলাফলসমূহ শ্রমিকদের অবহিত করার লক্ষ্যে নারীশ্রমিক জমায়েত’ শীর্ষক একটি সভা অনুষ্ঠিত হয় ৪ নং ওয়ার্ড কমিউনিটি সেন্টার, মিরপুর- ১৩ ঢাকা। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিরীন আখতার এম.পি। রায় রমেশের মৃত্যুতে কর্মজীবী নারীর শোক প্রকাশ ও শ্রদ্ধা নিবেদন এর মাধ্যমে শুরু হওয়া এই সভায় কর্মজীবী নারীর নির্বাহী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) সিতি সালমা খান স্বাগত বক্তব্য রাখেন। আরো বক্তব্য রাখেন জাতীয় শ্রমিক জোট বাংলাদেশ এর সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (কেন্দ্রীয় কমিটি) শাহীন আক্তার পারভীন, কর্মজীবী নারীর নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং সাবেক সাংসদ সদস্য রাফিয়া আক্তার ডলি এবং ধারণা পত্র পাঠ করেন কর্মজীবী নারী’র পরিচালক সানজিদা সুলতানা। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন কর্মজীবী নারীর সভাপতি ড. প্রতিমাপাল-মজুমদার।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিরীন আখতার এমপি. সিডও সনদে নারীর অধিকার ও মর্যাদার কথা বলা হয়েছে উল্লেখ করে নারীর ঘরের কাজের মূল্য যেন আগামী জুন মাসের বাজেটে অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং জিডিপি তে নারীর কাজের মূল্য অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান। সম্প্রতি নুসরাত ও তানিয়ার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার কথা বর্ণনা করে তিনি নারীর উপর সকল ধরণের নির্যাতন এর জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। নারী শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন আজ আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, একদিকে কারখানায় কাজ করবো, আরেকদিকে নিজের মর্যাদা বাড়াবো, একদিকে কারখানায় কাজ করবো, আরেকদিকে নায্য মজুরির দাবি করবো, ওভারটাইমের জন্য লড়াই করবো, সুন্দর জীবন গড়বো।

বক্তব্যে শাহীন আখতার পারভীন বলেন, দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে কর্মজীবী নারী নারীশ্রমিকের সমঅধিকার ও সমমর্যাদার জন্য কাজ করছে, তারই প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, একজন শ্রমিক কাজ করবে মর্যাদার সাথে নিরাপদ কর্মপরিবেশে।

রাফিয়া আক্তার ডলি তার বক্তব্যে বলেন, অভিবাসী শ্রমিক এবং বাংলাদেশের গার্মেন্ট শ্রমিকদের আয়ের উপরেই এই দেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। তিনি সিডও সনদের দাবি এবং কর্মজীবী নারীর দাবি বাস্তবায়নের উপর জোর দিয়ে শ্রমিকদের একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানান। বাংলাদেশের সব আন্দোলন শ্রমিক আন্দোলন দিয়ে শুরু হয়েছে বলে উল্লেখ করে তিনি শ্রমিকের উদ্দেশ্যে বলেন, তাদের দায়িত্ব হলো শ্রমের ন্যায্য মূল্য বুঝে নেওয়া। তিনি তাদেরকে সংঘবদ্ধভাবে ট্রেড ইউনিয়ন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
কর্মজীবী নারীর সভাপতি ড. প্রতিমা পাল- মজুমদার অনুষ্ঠানের সভাপতির বক্তব্যে বলেন, এই পোশাক শিল্প কারখানার উন্নতির জন্য মালিক- শ্রমিক এবং সরকারের কিছু দায়িত্ব রয়েছে, মালিক যখন শ্রমিকের উপর নির্যাতন করে তখন তার মনের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে ফলে কাজের উৎপাদনশীলতা কমে যায়, এই কারণে উৎপাদনশীলতা ভারসাম্যের জন্য শ্রমিকের কাজের ভালো পরিবেশ যতটুকু জরুরি তার চেয়ে বেশি প্রয়োজন মালিকের জন্য।
বার্তা প্রেরক

সানজিদা সুলতানা
পরিচালক
যোগাযোগ: ফারহানা আফরিন তিথি (০১৫৭১৭৯৬৯৮৭)
—–

প্রেসবিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ১৭ মে, ২০১৯

সিডও সনদ বাস্তবায়নে নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণে করণীয় বিষয়ে ট্রেড ইউনিয়নের সাথে সংলাপ

সিডও সনদ বাস্তবায়নে নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণে করণীয় বিষয়ে ট্রেড ইউনিয়নের সাথে সংলাপ

“শ্রমিক সংগঠনগুলো একত্রিত না হলে কোনো দাবিই পূরণ হবে না”

১৬ এপ্রিল কর্মজীবী নারীর উদ্যোগে ও স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে নারী পক্ষের অংশগ্রহণে ‘পোশাক শিল্প কারখানায় চাই নারীর জন্য নিরাপদ কর্মপরিবেশ’এই আহŸানে জাতীয় প্রেস ক্লাব-এর ভিআইপি লাউঞ্জে, এক মত বিনিময় সভায় ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের সাথে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এর পক্ষ থেকে প্রতিনিধি নুসরাত জাহান, এসিস্ট্যান্ট ইন্সপেক্টর জেনারেল। কর্মজীবী নারীর সভাপতি ড. প্রতিমাপাল-মজুমদারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট এর সাধারণ সম্পাদক রাজেকুজ্জামান রতন, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক জোট বাংলাদেশ এর সভাপতি নঈমূল আহসান জুয়েল, গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারী লীগ এর সভাপতি লীমা ফেরদৌস। সভাটি সঞ্চালনা করেন কর্মজীবীনারী’র নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া রফিক।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এর প্রতিনিধি নুসরাত জাহান বলেন, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর তিনটি ক্লাস্টারে করছে ১. সাধারণ বিভাগ ২. সেফটি বিভাগ এবং ৩. ¯^াস্থ্য বিভাগ। এই সব বিভাগে কাজ করতে গিয়ে পোশাক শিল্প কারখানায় নারী শ্রমিকের সুরক্ষায় তাদের কাজের পরিব্যাপ্তি আরও বাড়িয়েছেন।

নারীশ্রমিকের দক্ষতা, উদ্ভাবন এবং উৎপাদনশীলতার উপর জোর দিয়ে কর্মক্ষেত্রে নারী শ্রমিকের অনিরাপদ অবস্থা বিশ্লেষণ করেন কর্মজীবী নারীর সভাপতি ড. প্রতিমাপাল-মজুমদার।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাজেকুজ্জামান রতন বলেন দেশে প্রবৃদ্ধির সাথে সাথে নারীর প্রতি সহিংসতাও বাড়ছে তাই এসডিজি লক্ষ্য অর্জনও কঠিন হয়ে যাবে। নঈমূল আহসান জুয়েল বলেন এমপ্লায়ারস এসোসিয়েশনের মতো শ্রমিক সংগঠন, ফেডারেশন এবং ইউনিয়নগুলো একত্রিত হয়ে একটি সংগঠন হয়ে কাজ করলে কর্মক্ষেত্রে নারী শ্রমিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব। সেই সাথে লীমা ফেরদৌস বলেন নারীর অধিকার, নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য সর্ব প্রথম নারীকেই সচেতন হতে হবে।

সভার সমাপনী বক্তব্যে সিডও সনদ সুপারিশ নং ৩১ (গ) বাস্তবায়নের জন্য নীতি নির্ধরক এবং সরকারের প্রতি আহŸান জানান সভার সভাপতি ড. প্রতিমাপাল-মজুমদার । এছাড়া এই আয়োজনে জাতীয় পর্যায়ের শ্রমিক নেতৃবৃন্দ এবং গার্মেন্টস শিল্পের শ্রমিকগণ উপস্থিত ছিলেন

“গ্রাম-শহরের নারীর সম-অধিকার নিশ্চিতকরণ” এ দাবিতে মানববন্ধন

“গ্রাম-শহরের নারীর সম-অধিকার নিশ্চিতকরণ” এ দাবিতে মানববন্ধন

গ্রাম-শহরে নারীর সমঅধিকার নিশ্চিতকরণের এখনই সময়, নারীর মর্যাদা নিশ্চিতকরণে চাই নিরাপদ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষ্য  ”গ্রাম-শহরে নারীর সমঅধিকার নিশ্চিতকরণের এখনই সময়, নারীর মর্যাদা নিশ্চিতকরণে চাই নিরাপদ কর্মপরিবেশ” এ দাবিতে কর্মজীবী নারী বিগত ৮ মার্চ ২০১৮ বৃহস্পতিবার সকাল ১১.৩০ টায় জাতীয়্  প্রেসক্লাব চত্তরে গার্মেন্ট নারী শ্রমিকদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে প্রায় ৪০ লক্ষ নারীশ্রমিক গার্মেন্ট সেক্টরে কাজ করছে। এ শিল্পের ৮০% শ্রমিক নারী ফলে এই শিল্পের সার্বিক উন্নয়নে নারী-পুরুষের মর্যাদাপূর্ণ সহ-অবস্থান ও যৌন হয়রানী মুক্ত কর্মপরিবেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বাস্তবে তারা তাদের কর্মজীবনে, ব্যক্তিজীবনে বিশেষ করে পারিবাপিরক জীবনে নানা নিরর্যাতন এবং নিপীড়েনের শিকার হচ্ছে। যারা বিরুদ্ধে আজও নারীরা তাদের সমাজে এবং কর্মক্ষেত্রে সমমর্যাদা, সমঅধিকার এবং যৌন নির্যানের নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে যাচ্ছে। বক্তারা দাবী জানান সকল প্রকার কর্মক্ষেত্রে ‘নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে’ (মহামান্য হাইকোর্ট নির্দেশনা ২০০৯) অবিলম্বে পূর্ণাঙ্গ আইনরূপে প্রকাশ ও বাস্তবায়নে কার্য্কর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

কর্মজীবী নারী’র সভাপতি ড. প্রতিমা পাল-মজুমদার  সভাপতির ভাষনে বলেন গ্রামের নারীরা প্রান্তিক অবস্থানের কারণে সুযোগ-সুবিধা এবং অধিকার প্রাপ্তিতে শহরের নারীদের চেয়ে অনেক পেছনে অবস্থান করছে। আমরা আজকের এ দিনে শহর এবং গ্রামের নারীদের মধ্যেও সমসুযোগের দাবি তুলছি।

মানব বন্ধনে সভাপতিত্ব করেন কর্মজীবী নারী’র সভাপতি ড. প্রতিমা পাল-মজুমদার। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন কর্মজীবী নারীর পরিচালক সানজিদা সুলতানা এবং রাহেলা রব্বানী। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত কর্মজীবী নারী এবং বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের নারী নেতৃবৃন্দ।

Pin It on Pinterest