Books
Research & PublicationsKarmojibi Nari has conducted different researches regarding the formal and informal sector workers. For formal sector the researches are namely: “Investment Liberalization, EPZ and Woman-Workers of Bangladesh”; “Fire in RMG: Responsibilities towards National Interest”; “Workers Income Security and Minimum Wage in Bangladesh in the Era of Globalization”; “Overtime”; ‘Jute Industry of Bangladesh: Problems & Prospects’ etc. For informal sector the issues were namely: `Condition of Working Women of Informal Sector of Bangladesh’; “Socio-economic Condition of Agricultural Workers in Bangladesh”.
KN has huge publications like Book (translated), Newsletter, Magazine, Poster, Sticker, leaflet and there are many videos in KN’s archive. KN produced various ICT materials and video documentations which are used in training. Important video documents are namely – Samanna Bhuley (On Maternity Leave); Somota Ekhoni (On Equality); Kamala Kahini (On maternity Leave); Violence Against Women; International Women’s Day; Decent Work Place; Garments Konna (On Workers’ Participation Committee) and Esho Gai Giboner Gan (Phase out of MFA and Awareness on Labor Law).
আমরা জানি, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ বাংলাদেশের সকল প্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিকের জন্য প্রযোজ্য। যদিও এ আইনের সীমাবদ্ধতার জন্য অপ্রাতিষ্ঠানিকখাতের অনেক শ্রমিক এখনও এর আওতার বাইরে রয়ে গেছে। যেমন করে বাইরে রাখা হয়েছে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও ইপিজেড অঞ্চলে কর্মরত শ্রমিকদের। শুধুমাত্র ইপিজেড অঞ্চলে কর্মরত শ্রমিকদের জন্য ইপিজেড শ্রম আইন প্রণয়ন করা হয় ২০১০ সালে যেটি বাতিল করে ২০১৯ সালে নতুন বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইন, ২০১৯ প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু এই আইন কতটুকু শ্রমিক বান্ধব বা কতটুকু শ্রমিক স্বার্থ রক্ষা করতে পারে? ইপিজেড শ্রম আইন, ২০১৯-এ শ্রমিকের একটি মৌলিক অধিকার মানে সংগঠিত হওয়ার অধিকার (ট্রেড ইউনিয়ন) না রেখে ‘শ্রমিক কল্যাণ সমিতি’ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে যা গঠন করার জন্য আবার অনেক শর্তও দেওয়া আছে। এই সকল শর্ত মেনে শ্রমিক কল্যাণ সমিতি গঠন করা কতটুকু বাস্তব সম্মত? তাছাড়া ইপিজেড-এর মোট ৫,১৬,৫৮৮ জন শ্রমিকের মধ্যে প্রায় ৬৬ শতাংশই নারী। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা) নারীর ক্ষমতায়নে ইপিজেডকে একটি মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করে। তবে কারখানায় শোভন কাজের পরিবেশ বিরাজমান থাকা, নারী-পুরুষের বৈষম্যহীন কর্মপ্রক্রিয়া বজায় রাখা, আইনের যথাযথ প্রয়োগ করা যেমন: শ্রম আদালত প্রতিষ্ঠা করা, নারীশ্রমিকের জন্য বিশেষায়িত অধিকার সংরক্ষণ করা যেমন: এন্টি হেরেসমেন্ট কমিটি কার্যকর থাকা ইত্যাদির উপরও নারীশ্রমিকের ক্ষমতায়ন নির্ভর করে। তাই নারীর ক্ষমতায়নে বা নারীশ্রমিকের উন্নয়নে ইপিজেড কারখানাগুলোতে বর্তমান বিরাজমান অবস্থা কতটুকু নারীশ্রমিকের স্বার্থ রক্ষা করতে পারে সেই বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত জরুরি বলে প্রতীয়মান হয়। এই পরিপ্রেক্ষিতে এশিয়া প্যাসিফিক ফোরাম অন উইম্যান, ল’ এন্ড ডেভেলপমেন্ট (এপিডব্লিউএলডি)-এর সহযোগিতায় কর্মজীবী নারী ঢাকা ইপিজেড-এর পোশাক কারখানার নারীশ্রমিকের উপর “উইম্যান ওয়ার্কারস এন্ড লেবার স্ট্যান্ডার্ডস অব ঢাকা এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন: ক্রিয়েটিং স্পেস ফর উইম্যান ওয়ার্কারস অব ডিইপিজেড টু শেয়ার দেয়ার স্ট্রাগলস” শীর্ষক একটি গবেষণা সম্পন্ন করেছে।
নারী শ্রমিকদের শ্রমমান পর্যালোচনা | পিডিএফ