
International Women’s day 2023.
We are sharing the photos of the event `mass gathering and cultural program’ on the occasion of International Women’s day 2023.
We are sharing the photos of the event `mass gathering and cultural program’ on the occasion of International Women’s day 2023.
Dear Concern,
Invitation to press_IWD-March 2, 2023 | Pre Press Release_IWD-March 2, 2023
Greetings from Dushtha Shasthya Kendra (DSK) & Karmojibi Nari (KN) !
I’m pleased to inform you that KN in collaboration with DSK is going to organize a `mass gathering and cultural program’ on the occasion International Women’s day 2023. The schedule of the event is as follows-
Date: 02 March 2023, Thursday, 3:00pm
Venue: Rabindro Sorobor Manch, Dhanmodi, Dhaka
A numbers of distinguished guests, policy makers, celebrities, activists, NGO representatives’ media along with 500 domestic workers will participate the program.
Here is the attached Invitation letter and Pre-press release of the event. We are requesting you attend the program and please take it into your concern. We believe that your kind support will make the event successful and inspire domestic workers as well as the all participants.
With best regards
On behalf of Dushtha Shasthya Kendra & Karmojibi Nari
“Karmojibi Nari” is going to organize a Study Findings Sharing Consultation on “The State of Wage and Organizing Rights of Bangladesh’s Sea Food Processing Workers”.
-শিরীন আখতার এমপি
আজ ১৬ ফেব্রয়ারি, ২০২৩ (বৃহস্পতিবার), সকাল ১০.৩০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ডেইলি স্টারের এ এস মাহমুদ মিলনায়তনে (ডেইলি স্টার ভবন, ফার্মগেট, ঢাকা) সামুদ্রিক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প শ্রমিকদের উপর করা গবেষণালব্দ ফলাফল নিয়ে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় কর্মজীবী নারী’র সহ-সভাপতি উম্মে হাসান ঝলমল-এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য শিরীন আখতার এমপি, ফেনী-১ আসন এবং সদস্য, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, লিয়াকত আলী মোল্লা, চেয়ারম্যান (সিনিয়র জেলা জজ ) নিম্নতম মজুরী বোর্ড, মোছা: হাজেরা খাতুন, যুগ্ম সচিব, বাজেট অধিশাখা, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়, রোখসানা চৌধুরী, উপপরিচালক (উন্নয়ন, পরিকল্পনা ও পরিসংখ্যান শাখা) প্রধান কার্যালয়, শ্রমঅধিদপ্তর, নুজহাত জাবিন, প্রোগ্রাম ম্যানেজার (ইকোনমিক জাসটিস) ক্রিশ্চিয়ান এইড। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন; স্কপের যুগ্ম সমন্বয়ক চৌধুরী আশিকুল আলম, শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি, রাজেকুজ্জামান রতন, এনসিসিডব্লিউই এর সদস্য সচিব নইমুল আহসান জুয়েল। বক্তব্য রাখেন, প্রক্ষাত স্কপ নেতা সৈয়দ শাহ্ মোঃ আবু জাফর, শাকিল আকতার, সাইফুজ্জামান বাদশা, আব্দুল ওহায়েদ, কামরুল আহসান, হামিদা খাতুন, শামিম আরা, নাহিদুল ইসলাম নয়ন, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডঃ জাকির হোসেন, অধ্যাপক, ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। আলোচনা সভা পরিচালনা করেন কর্মজীবী নারীর অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, নারী শ্রমিকের সমস্যা আর নারীর সমস্যা দুটো আলাদা ব্যাপার। এখানে নারীরাও যেমন নির্যাতিত হয় তেমনি নারী শ্রমিকরাও কাজ করতে গিয়ে নানা ধরনের নির্যাতনেত স্বীকার হয়। সামুদ্রিক খাদ্য শিল্প শ্রমিকরা জানেনা তাদের জন্য আরো কত সুন্দর পৃথিবী দাঁড়িয়ে আছে। তিনি আরো বলেন; এই শ্রমিদের জন্য একটা উন্মক্ত প্লাটফর্ম দরকার, যেখানে তারা দাঁড়িয়ে তাদের অধিকারের কথা বলতে পারবেন। আজ আলোচনায় চিংড়ি শিল্পের উপর ফোকাস হয়েছে। কিন্তু আমি মনে করি ২০ বছর পরে অনেক পরিবর্তন হবে। প্রধানমন্ত্রী ১০০ বছর পরের কথাও বলে গেছেন। আমরা সমুদ্রসীমা জয় করেছি, ফলে আমাদের সুযোগ অনেক বেড়ে গেছে। তাই এই খাতের শিল্প অনেক প্রসারিত হবে। এখানে যারা কাজ করেন তাদের পাশে দাঁড়ানো দরকার। পুরো মৎস প্রক্রিয়াকরণজাতের উপর আমাদেরকে ফোকাস করতে হবে। ন্যূনতম মজুরির উপর লড়াইটা চালিয়ে যেতে হবে। জাতীয় ন্যূনতম মজুরি ২০,০০০ টাকা করার দাবি বহুদিন থেকে উত্থাপিত হচ্ছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে লিয়াকত আলী মোল্লা বলেন; সামুদ্রিক খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এর মধ্যে চিংড়িকে আমরা মজুরি বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত করেছি। এই বোর্ড মালিক ও শ্রমিকের দাবিনামা নিয়ে আলোচনা ও বার্গেনিং করে। যে হারে বাজার মূল্য বেড়েছে সে হারে মানুষের আয় কমেছে। শ্রমিকের অবস্থা খুব খারাপ এটা বুঝতে পারছি। এরপর মজুরী ইস্যুতে কথা উঠলে আমরা এই বিষয়গুলো তুলে ধরবো। মজুরি বোর্ড সবসময় শ্রমিকের পক্ষেই কাজ করবে।
মোছা: হাজেরা খাতুন বলেন; এখানে কারো দোষ নেই, তবে যে যেখানে খারাপ অবস্থায় আছে তাকে সেখান থেকে তুলে আনতে হবে। ন্যূনতম মজুরি ডিক্লিয়ার করলে কিন্তু অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। নারীরা পাচ্ছে ৫০০ টাকা এবং পুরুষরা পাচ্ছে ৭০০ টাকা। এই বৈষম্য না করে নারীকে দিয়ে অন্য কাজ করান যেখানে তাদের কষ্ট কম হবে। শ্রম আইনে বলা হয়েছে নারীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সহানুভূতি দেখাতে হবে। সংগঠন করতে হবে এবং সংগঠন করার জন্য মালিককে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
রোখসানা চৌধুরী বলেন; সামুদ্রিক খাতের সাথে জড়িত নারীর সংখ্যা প্রায় ২ কোটি। যদি সম্ভব হয় এই শ্রমিকদের নিয়ে ট্রেড ইউনিয়ন করা, তাহলে ভালো হয়। তাদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা আমাদের ঠিক রাখতে হবে। শুধু কক্সবাজারে ছোট বড় শ্রমিক কাজ করে ১ লাখ ২০ হাজার। যারা ইনফরমাল শ্রমিক হিসেবে কাজ করে তারা যে কি পরিমান খারাপ আছে তাদের নিবন্ধন ও তালিকা করতে হবে এবং তাদের যদি বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত করা হয় তাহলে তাদের উন্নতি হবে। তাদের জন্য রেশনিং, বীমা ব্যবস্থা করতে হবে। দাদন ব্যবস্থা কমাতে হবে।
বক্তারা বলেন; মজুরি কোন দয়া নয়, মজুরি কোন ডাকাতিও নয়। কেউ কাউকে বিনা পয়সায় খেতে দেয় না। বার্গেনিং এর জায়গায় শ্রমিকরা হীনমন্যতায় আছে। ফলে মালিকরা প্রাথমিকভাবে শ্রমিকদেরকে নীচু দৃষ্টিতে দেখে। মালিক ট্রেড ইউনিয়ন করতে দেবে না এটাই স্বাভাবিক। তারা শ্রমিককে মর্যাদা দিতে চায় না, মজুরি দিতে চায় না। ফলে মর্যাদা পেতে হলে বার্গেইন করতে হবে। তারা আরো বলেন; বাংলাদেশে বর্তমানে ১৮- ২০ টি কোম্পানী চালু আছে। প্রশ্ন হলো যে, ১৮- ২০ টি কোম্পানী চালু থাকলে ১০৫ টা কেন সরকারি নথিতে দেখা যায়। আমাদের কাছে রিপোর্ট আছে যে এই মালিকরা এই ফ্যাক্টরিকে দেখিয়ে ব্যাংক লোন নিয়ে অন্য ব্যবসা করছে। ফলে শ্রমিকরা কাজ হারিয়েছে।
বার্তা প্রেরক
হাসিনা আক্তার
সমন্বয়ক, এইচ.আর এন্ড এডমিন, কর্মজীবী নারী
যোগাযোগ: ০১৭১২৪৭৯৫০১ | পিডিএফ
-শিরীন আখতার এমপি
আজ ১৬ ফেব্রয়ারি, ২০২৩ (বৃহস্পতিবার), সকাল ১০.৩০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ডেইলি স্টারের এ এস মাহমুদ মিলনায়তনে (ডেইলি স্টার ভবন, ফার্মগেট, ঢাকা) সামুদ্রিক খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প শ্রমিকদের উপর করা গবেষণালব্দ ফলাফল নিয়ে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় কর্মজীবী নারী’র সহ-সভাপতি উম্মে হাসান ঝলমল-এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য শিরীন আখতার এমপি, ফেনী-১ আসন এবং সদস্য, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, লিয়াকত আলী মোল্লা, চেয়ারম্যান (সিনিয়র জেলা জজ ) নিম্নতম মজুরী বোর্ড, মোছা: হাজেরা খাতুন, যুগ্ম সচিব, বাজেট অধিশাখা, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়, রোখসানা চৌধুরী, উপপরিচালক (উন্নয়ন, পরিকল্পনা ও পরিসংখ্যান শাখা) প্রধান কার্যালয়, শ্রমঅধিদপ্তর, নুজহাত জাবিন, প্রোগ্রাম ম্যানেজার (ইকোনমিক জাসটিস) ক্রিশ্চিয়ান এইড। আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন; স্কপের যুগ্ম সমন্বয়ক চৌধুরী আশিকুল আলম, শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি, রাজেকুজ্জামান রতন, এনসিসিডব্লিউই এর সদস্য সচিব নইমুল আহসান জুয়েল। বক্তব্য রাখেন, প্রক্ষাত স্কপ নেতা সৈয়দ শাহ্ মোঃ আবু জাফর, শাকিল আকতার, সাইফুজ্জামান বাদশা, আব্দুল ওহায়েদ, কামরুল আহসান, হামিদা খাতুন, শামিম আরা, নাহিদুল ইসলাম নয়ন, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডঃ জাকির হোসেন, অধ্যাপক, ইন্সটিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। আলোচনা সভা পরিচালনা করেন কর্মজীবী নারীর অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, নারী শ্রমিকের সমস্যা আর নারীর সমস্যা দুটো আলাদা ব্যাপার। এখানে নারীরাও যেমন নির্যাতিত হয় তেমনি নারী শ্রমিকরাও কাজ করতে গিয়ে নানা ধরনের নির্যাতনেত স্বীকার হয়। সামুদ্রিক খাদ্য শিল্প শ্রমিকরা জানেনা তাদের জন্য আরো কত সুন্দর পৃথিবী দাঁড়িয়ে আছে। তিনি আরো বলেন; এই শ্রমিদের জন্য একটা উন্মক্ত প্লাটফর্ম দরকার, যেখানে তারা দাঁড়িয়ে তাদের অধিকারের কথা বলতে পারবেন। আজ আলোচনায় চিংড়ি শিল্পের উপর ফোকাস হয়েছে। কিন্তু আমি মনে করি ২০ বছর পরে অনেক পরিবর্তন হবে। প্রধানমন্ত্রী ১০০ বছর পরের কথাও বলে গেছেন। আমরা সমুদ্রসীমা জয় করেছি, ফলে আমাদের সুযোগ অনেক বেড়ে গেছে। তাই এই খাতের শিল্প অনেক প্রসারিত হবে। এখানে যারা কাজ করেন তাদের পাশে দাঁড়ানো দরকার। পুরো মৎস প্রক্রিয়াকরণজাতের উপর আমাদেরকে ফোকাস করতে হবে। ন্যূনতম মজুরির উপর লড়াইটা চালিয়ে যেতে হবে। জাতীয় ন্যূনতম মজুরি ২০,০০০ টাকা করার দাবি বহুদিন থেকে উত্থাপিত হচ্ছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে লিয়াকত আলী মোল্লা বলেন; সামুদ্রিক খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এর মধ্যে চিংড়িকে আমরা মজুরি বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত করেছি। এই বোর্ড মালিক ও শ্রমিকের দাবিনামা নিয়ে আলোচনা ও বার্গেনিং করে। যে হারে বাজার মূল্য বেড়েছে সে হারে মানুষের আয় কমেছে। শ্রমিকের অবস্থা খুব খারাপ এটা বুঝতে পারছি। এরপর মজুরী ইস্যুতে কথা উঠলে আমরা এই বিষয়গুলো তুলে ধরবো। মজুরি বোর্ড সবসময় শ্রমিকের পক্ষেই কাজ করবে।
মোছা: হাজেরা খাতুন বলেন; এখানে কারো দোষ নেই, তবে যে যেখানে খারাপ অবস্থায় আছে তাকে সেখান থেকে তুলে আনতে হবে। ন্যূনতম মজুরি ডিক্লিয়ার করলে কিন্তু অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। নারীরা পাচ্ছে ৫০০ টাকা এবং পুরুষরা পাচ্ছে ৭০০ টাকা। এই বৈষম্য না করে নারীকে দিয়ে অন্য কাজ করান যেখানে তাদের কষ্ট কম হবে। শ্রম আইনে বলা হয়েছে নারীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সহানুভূতি দেখাতে হবে। সংগঠন করতে হবে এবং সংগঠন করার জন্য মালিককে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
রোখসানা চৌধুরী বলেন; সামুদ্রিক খাতের সাথে জড়িত নারীর সংখ্যা প্রায় ২ কোটি। যদি সম্ভব হয় এই শ্রমিকদের নিয়ে ট্রেড ইউনিয়ন করা, তাহলে ভালো হয়। তাদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা আমাদের ঠিক রাখতে হবে। শুধু কক্সবাজারে ছোট বড় শ্রমিক কাজ করে ১ লাখ ২০ হাজার। যারা ইনফরমাল শ্রমিক হিসেবে কাজ করে তারা যে কি পরিমান খারাপ আছে তাদের নিবন্ধন ও তালিকা করতে হবে এবং তাদের যদি বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত করা হয় তাহলে তাদের উন্নতি হবে। তাদের জন্য রেশনিং, বীমা ব্যবস্থা করতে হবে। দাদন ব্যবস্থা কমাতে হবে।
বক্তারা বলেন; মজুরি কোন দয়া নয়, মজুরি কোন ডাকাতিও নয়। কেউ কাউকে বিনা পয়সায় খেতে দেয় না। বার্গেনিং এর জায়গায় শ্রমিকরা হীনমন্যতায় আছে। ফলে মালিকরা প্রাথমিকভাবে শ্রমিকদেরকে নীচু দৃষ্টিতে দেখে। মালিক ট্রেড ইউনিয়ন করতে দেবে না এটাই স্বাভাবিক। তারা শ্রমিককে মর্যাদা দিতে চায় না, মজুরি দিতে চায় না। ফলে মর্যাদা পেতে হলে বার্গেইন করতে হবে। তারা আরো বলেন; বাংলাদেশে বর্তমানে ১৮- ২০ টি কোম্পানী চালু আছে। প্রশ্ন হলো যে, ১৮- ২০ টি কোম্পানী চালু থাকলে ১০৫ টা কেন সরকারি নথিতে দেখা যায়। আমাদের কাছে রিপোর্ট আছে যে এই মালিকরা এই ফ্যাক্টরিকে দেখিয়ে ব্যাংক লোন নিয়ে অন্য ব্যবসা করছে। ফলে শ্রমিকরা কাজ হারিয়েছে।
বার্তা প্রেরক
হাসিনা আক্তার
সমন্বয়ক, এইচ.আর এন্ড এডমিন, কর্মজীবী নারী
যোগাযোগ: ০১৭১২৪৭৯৫০১
Newspaper Links: