মীম হত্যার দায়ভার রাষ্ট্রকেই নিতে হবে

মীম হত্যার দায়ভার রাষ্ট্রকেই নিতে হবে

প্রেসবিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০২/০২/২০২১

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল বিক্রেতা কিশোরী মীমের হত্যার প্রতিবাদে এবং হত্যাকারীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
“মীম হত্যার দায়ভার রাষ্ট্রকেই নিতে হবে”

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল বিক্রেতা কিশোরী মীম হত্যার প্রতিবাদে এবং হত্যাকারীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে ‘কর্মজীবী নারী’ আজ ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ মঙ্গলবার বিকাল ৪.৩০ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে এক বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে।

সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে কর্মজীবী নারী’র নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা বলেন, সকল নাগরিকের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের এবং শ্রেণি বৈষম্য ভেদে সকল নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে রাষ্ট্রকেই। সেই সঙ্গে সকল শিশুর ভরণপোষন এবং নিরাপদ শৈশবের ব্যবস্থা রাষ্ট্রকেই করতে হবে।

সমাবেশের শুরুতে বক্তব্য রাখেন মীমের মা রুমা বেগম। তিনি বলেন, “আমার মেয়ের নির্যাতনের শাস্তি চাই, আজকে আমার মেয়ের যে অবস্থা হয়েছে এমন ঘটনা যেন আর কারো সাথে না ঘটে, আর কোন মায়ের বুক যেন খালি না হয়”।

সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, জাতীয় শ্রমিক জোট বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক রাজীব আহমেদ, জাতীয় পোশাক শিল্প শ্রমিক জোট এর সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহানাজ, কর্মজীবী নারীর সংগঠক আল জাহিদ।

মীম হত্যার সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করে সমাবেশে বক্তারা বলেন, বর্তমান বিশ^ যখন করোনা মহামারির সংকটে নিপতিত তখন দেশে নারী ও শিশু নির্যাতনের একের পর এক ভয়াবহ ঘটনা সকলকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। আমরা দেখেছি এই নির্যাতন কোনভাবেই থামছে না একের পর এক ঘটেই চলেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ভাষা আন্দোলনের মাসেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরা মীমকে ধর্ষন ও ধর্ষনের পর হত্যা হতে দেখেছি।

বক্তারা আরো বলেন, কোন নির্যাতনের যথাযথ শাস্তি হচ্ছে না বলেই এই ধরণের ঘটনা ঘটেই চলেছে। বক্তারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে মীম হত্যার সর্বোচ্চ দাবী জানান সেই সঙ্গে মীমের মা ও তার পরিবারের পাশে দাঁড়ানো এবং আর্থিক সহায়তা প্রদানে দাবি জানান।

উক্ত সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করেন, নারীপক্ষের সহকারি প্রকল্প ব্যবস্থাপক সাবিনা ইয়াসমিন, সদস্য নাজমা বেগম এবং সদস্য সৈয়দা সালমা পারভীন। বিক্ষোভ সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন কর্মজীবী নারী’র সমন্¦য়ক হোসনে আরা নকিব, দেওয়ান আব্দুস সাফি, ফারহানা আফরিন তিথি , রাবিতা ইসলাম, কাজী গুলশান আরা দীপা সহ কর্মজীবী নারী’র সংগঠকবৃন্দ।

বার্তা প্রেরক

ফারহানা আফরিন তিথি
প্রকল্প সমন্¦য়ক
কর্মজীবী নারী
(০১৫৭১৭৯৬৯৮৭)

PDF Link

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল বিক্রেতা কিশোরী মীমের হত্যার প্রতিবাদে এবং হত্যাকারীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে ‘কর্মজীবী নারী’র’ বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ০২/০২/২০২১

মহোদয়

কর্মজীবী নারী’র পক্ষ থেকে সংগ্রামী শুভেচ্ছা!

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল বিক্রেতা কিশোরী মীমের হত্যার প্রতিবাদে এবং হত্যাকারীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে ‘কর্মজীবী নারী’ আগামীকাল ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২১ মঙ্গলবার বিকাল ৪.৩০ টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে এক প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করতে যাচ্ছে। উক্ত বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন কর্মজীবী নারীর ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা।
বিক্ষোভ সমাবেশে সংহতি জানিয়ে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখবেন মানবাধিকার কর্মীসহ নারী ও নারীশ্রমিক নেত্রীবৃন্দ। এই বিক্ষোভ সমাবেশে আপনার উপস্থিতি ও সংহতি এই আন্দোলনকে আরও জোরালো করবে বলে আশা রাখি।

আয়োজন : বিক্ষোভ সমাবেশ
বিষয় : কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল বিক্রেতা কিশোরী মীমের হত্যার প্রতিবাদে এবং হত্যাকারীর সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে ‘কর্মজীবী নারী’র’ বিক্ষোভ সমাবেশ
তারিখ, স্থান ও সময় : ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২১, মঙ্গলবার, বিকাল ০৪:৩০ টায় কেন্দ্রিয় শহীদ মিনার, ঢাকা
আপনাদের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ
সানজিদা সুলতানা
নির্বাহী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
কর্মজীবী নারী

যোগাযোগ: রাজীব আহমেদ (০১৭২৬২৯১৬৬৪)
আল-জাহিদ (০১৬৮৬১৬০৬২৯)

PDF FILE

প্রেসবিজ্ঞপ্তি: নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে কর্মজীবী নারী’র দেশব্যাপি প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত

প্রেসবিজ্ঞপ্তি: নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে কর্মজীবী নারী’র দেশব্যাপি প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত

প্রেসবিজ্ঞপ্তি
তারিখ: ৩০/০৯/২০২০

এম.সি কলেজ ছাত্রাবাসে গৃহবধূ ধর্ষণ সহ কুমিল্লায় পোশাক চলন্ত বাসে পোশাক শ্রমিক, খাগড়াছড়িতে আদিবাসি তরুণী ধর্ষণ ও সাভারে নীলা রায় হত্যা সহ দেশব্যাপি নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে কর্মজীবী নারী’র প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত।

আজ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০ কর্মজীবী নারী বেলা ১১ টা হতে ১২ টা পর্যন্ত দেশব্যাপি ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও হত্যার মতো কয়েকটি নৃশংস ঘটনার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ স্বরূপ একটি প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে। উক্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কর্মজীবী নারীর সমন্বয়ক মোরশেদা জাহান, হাসিনা আক্তার, ফারহানা আফরিন তিথি ও হুরমত আলী এবং মিরপুর অঞ্চলের নারী নেতা মাহমুদা, শীলা, রাবেয়া আক্তার, শেখ শাহানাজ ও নার্গিস আক্তার।

বক্তারা বলেন, বর্তমান বিশ্ব যখন করোনা মহামারির সংকটে নিপতিত তখন দেশে নারী ও শিশু নির্যাতনের একের পর এক ভয়াবহ ঘটনা সকলকে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। আমরা দেখেছি এই নির্যাতন কোনভাবেই থামছে না একের পর এক ঘটেই চলেছে। বক্তারা বলেন কোন নির্যাতনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হচ্ছে না বলেই এই ধরণের ঘটনা ঘটেই চলেছে। বক্তারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আহ্বান করেন বর্তমান সরকার নারী উন্নয়ণে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে চলেছে। তাই এই সরকারের একনিষ্ঠ ভূমিকাই পারে নারী ও শিশুর প্রতি নির্যাতন কমিয়ে আনতে। তারা আরো বলেন একমাত্র দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির উদাহরণই হতে পারে নির্যাতন বন্ধের একমাত্র উপায়।

সমাবেশ থেকে উত্থাপিত দাবিগুলো হলো-

১. চলন্ত বাসে পোশাক শ্রমিক, খাগড়াছড়িতে আদিবাসী তরুনী, এমসি কলেজে গৃহবধু ধর্ষণ এবং সাভারে নীলা রায় হত্যায় অভিযুক্তকারির দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা
২. সকল প্রকার যৌন হয়রানিরকে দ্রুত বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা
৩. নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন করা
৪. নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে সমাজের সর্বস্তরের মানুষদের নিয়ে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা
৫. নারী ও শিশুর প্রতি সকল প্রকার নির্যাতন বন্ধে পরিবার, কর্মক্ষেত্রসহ সকল ক্ষেত্রে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কৃতি গড়ে তোলা
৬. পাড়ায়- মহল্লায় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সবল স্তরের মানুষের অংশগ্রহণে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলা

বার্তা প্রেরক

ফারহানা আফরিন তিথি
প্রকল্প সমন্নয়ক
কর্মজীবী নারী
(০১৫৭১৭৯৬৯৮৭)

PDF Link: প্রেস বিজ্ঞপ্তি

KarmojibiNari: Green Avenue Park, House-01, Apartment B8, Road-03, Block-A, Section-06, Mirpur, Dhaka-1216

 

 

 

 

নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি

“চলন্ত বাসে পোশাক শ্রমিক, খাগড়াছড়িতে আদিবাসী তরুণী এমসি কলেজে গৃহবধু ধর্ষণ এবং সাভারে নীলা রায় হত্যাসহ দেশব্যাপী নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতার বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ”
প্রেস বিজ্ঞপ্তি PDF

Eid-Ul-Fitr 2020 Message

Eid-Ul-Fitr 2020 Message

The people of every corner of the earth are fighting COVID-19 for survival. This time demands much more solidarity of the people than exchanging Eid greetings! In advancing world the working people are playing the most crucial role, but they are now living with discrimination! PDF